শ্রীলংকা ভিসা ও বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024
বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম ইতালি পশ্চিম ইউরোপের একটি সংযুক্ত প্রজাতান্ত্রিক সংসদীয় প্রাচীন রাষ্ট্র। এই দেশটি ইতালি ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে যেতে হলে ভিসার খরচ কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। শ্রী লংকা ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী
বর্তমান ২০২৪ সালে ইতালিতে দুই ভাবে যেতে পারবেন। প্রথমত সমসাময়িক (শর্ট টার্ম ভিসা) এবং দীর্ঘ সাময়িক (লং টার্ম ভিসা)। তবে বাংলাদেশের বেশিরভাগ নাগরিক দীর্ঘমেয়াদী অর্থাৎ লং টার্ম ভিসা তৈরি করে থাকেন।
নিচের যে আলোচ্য বিষয় পড়তে চান ক্লিক করুনঃ
শ্রীলংকা ভিসা ও বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024
ইতালি পশ্চিম ইউরোপের একটি সংযুক্ত
প্রজাতান্ত্রিক সংসদীয় প্রাচীন রাষ্ট্র। এই দেশটি ইতালি ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে যেতে হলে ভিসার খরচ কয়েকটি বিষয়ের উপর
নির্ভর করে। শ্রী লংকা ভিসা বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024
ভিসার ধরন, এর সময়কাল, পরিষেবা ফি এবং ইতালীয় এবং
বিদেশী মুদ্রার মধ্যে রূপান্তর হার। সামগ্রিকভাবে একটি ইতালি ভিসা বা ইতালি ভ্রমণের
খরচ বর্তমানে কমপক্ষে সাত (7) লক্ষ থেকে আট (৮) লক্ষ টাকা। উপরন্তু, একটি ইতালি ভিসার
খরচ দশ (10) থেকে পনেরো (15) লাখ পর্যন্ত হতে পারে। শ্রীলংকা ভিসা বাংলাদেশ
ইতালি ভিসা খরচ 2024
অজানা দালাল বা এজেন্সি ইতালির ভিসা পাওয়ার জন্য
বিশ (২০) লাখ টাকা পর্যন্ত চার্জ করতে পারে। অর্থাৎ, দীর্ঘমেয়াদী ইতালি ভিসা প্রাপ্তি
আপনাকে আট (8) থেকে চোদ্দ (14) লক্ষ টাকা ফেরত দিতে পারে।
বর্তমান ২০২৪ সালে ইতালিতে দুই ভাবে যেতে
পারবেন। প্রথমত সমসাময়িক (শর্ট টার্ম ভিসা) এবং দীর্ঘ সাময়িক (লং টার্ম ভিসা)।
তবে বাংলাদেশের বেশিরভাগ নাগরিক দীর্ঘমেয়াদী অর্থাৎ লং টার্ম ভিসা ভিসা তৈরি করে
থাকেন।
অন্য কথায়, ইতালি ভিসার মূল্য পরবর্তী ভিসার দ্বারা
নির্ধারিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, আপনি বাংলাদেশ থেকে ইতালি ভ্রমণের জন্য বিভিন্ন ভিসা ব্যবহার
করতে পারেন। ফলস্বরূপ, একটি ইতালি ভিসার মূল্য খরচ যা হবে তার উদাহরণ হলো: একটি ইতালি
স্টুডেন্ট ভিসার মূল্য পাঁচ (05) লাখ থেকে দশ (10) লাখ টাকা পর্যন্ত। একটি ইতালি ওয়ার্ক
পারমিটের জন্য সর্বনিম্ন আট (8) থেকে দশ (১০) লাখ এবং সর্বোচ্চ পনেরো ( 1৫) লাখ টাকা।
ইতালির জন্য কৃষি ভিসা ০৭-০৯ লাখ টাকা।
ইতালিতে একটি ট্যুরিস্ট ভিসা তিন (3) লক্ষ টাকা এবং
পাঁচ (05) লক্ষ টাকায় পাওয়া যাবে৷ একটি ইতালি স্পন্সরড ভিসার মূল্য যথাক্রমে আট (8)
থেকে বারো ( 12) লক্ষ টাকা। একটি ইতালি কনস্ট্রাকশন ভিসার মূল্য দশ (10) থেকে চোদ্দ
(14) লক্ষ টাকা পর্যন্ত। শ্রীলংকা ভিসা ও বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024
প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে হাজারো নাগরিক স্টুডেন্ট
ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, কৃষি ভিসা ও টুরিস্ট ভিসায় ইতালি যায়। তবে ভিসার ধরন
অনুযায়ী নির্ধারিত হয় ইতালি যাওয়ার ভিসা খরচ, ব্যাক্তি বিশেষেও নির্ভর করে ইতালী
ভিসা খরচ। শ্রীলংকা ভিসা ও বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024
সরকারি এবং বেসরকারি ভাবে বিভিন্ন ভিসা নিয়ে
ইতালি যাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি ভাবে যাওয়ার মধ্যে খরচের পার্থক্য
রয়েছে। যেমন সরকারিভাবে ইতালিতে পাঁচ (০৫) থেকে ছয় (০৬) লক্ষ টাকায় যাওয়া যায়। আর
বেসরকারিভাবে আট (৮) লক্ষ থেকে চোদ্দ ( ১৪) লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষার জন্য স্টুডেন্ট দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি
কোর্সের জন্য অনেকে ইতালিতে যেয়ে থাকে। স্টুডেন্ট ভিসার সর্বোচ্চ মেয়াদ পাঁচ (৫)
বছর হয়ে থাকে এবং এর জন্য খরচ হয় পাঁচ (৫) লক্ষ থেকে দশ (১০) লক্ষ টাকা। স্কলারশিপ
নিয়ে গেলে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম হয়ে থাকে। শ্রী লংকা
ভিসা বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024
বৈধ এবং অবৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়া
যায়। তবে সবসময় চেষ্টা করবেন বৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার। প্রথমত আপনার
পাসপোর্ট দিয়ে নির্ধারিত আবেদনের সময়ে ইতালির আবেদন করুন। আবেদন সম্পন্ন হলে
বিমানের টিকেট ক্রয় করে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে পারেন।
অনেকেই ৫ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা খরচ করে
অবৈধভাবে সমুদ্রপথে ইত্যাদি পৌঁছে থাকেন। যা জীবনের জন্য অনেকটাই হুমকিস্বরূপ।
চেষ্টা করবেন বৈধ ভাবে ইতালি যাওয়ার জন্য। এবং অপরিচিত দালালের সাহায্যে ভিসা তৈরি
করা থেকে বিরত থাকুন। ধন্যবাদ
বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম
শ্রীলঙ্কা হল ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ যার আকৃতি
এক ফোটা অশ্রুবিন্দু, নাশপাতি বা আমের মতো। জাতিটি ভারতীয় উপমহাদেশের মূল ভূখণ্ড থেকে
পল্ক প্রণালী এবং মান্না উপসাগর দ্বারা বিভক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কার ভিসা
পাওয়ার নির্দেশিকা
শ্রীলঙ্কার উত্তর-পূর্বে বঙ্গোপসাগর,
উত্তর-পশ্চিমে ভারতের সামুদ্রিক সীমান্ত এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে মালদ্বীপ। প্রাকৃতিক
নৈসর্গ, ঐতিহাসিক ধর্মীয় স্থান এবং প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনে সমৃদ্ধ এই এশিয়ার
দেশটিকে নিয়েই আজকের ভ্রমণ কড়চা। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম
শ্রীলঙ্কায় ঘুরতে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশিদের ইটিএ
(ইলেক্ট্রনিক ট্রাভেল অথরাইজেশন) ভিসা নিতে হবে। এই ডিজিটাল ছাড়পত্রের জন্য ঘরে
বসেই অনলাইনে আবেদন করা যায়। (https://eta.gov.lk/etaslvisa/etaNavServ?payType=1)- এই এড্রেসে গিয়ে আবেদন সম্পন্ন করে সাবমিট করতে হয়।
সফলভাবে জমা হওয়া আবেদন নিরীক্ষণের পর
আবেদনকারীকে অনলাইনেই একটি স্বীকৃতি পত্র দেওয়া হয়। এটি ইটিএ ভিসার একটি
গুরুত্বপূর্ণ নথি, যেটি প্রিন্ট করে শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের আগে অভিবাসন কর্মকর্তাকে
দেখাতে হয়। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম
শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ার আগে
যাত্রীকে এখন পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে: ফিরতি টিকিট সংরক্ষিত আছে কিনা এবং শ্রীলঙ্কায়
আগমনের তারিখের ছয় মাস পরেও যাত্রীর পাসপোর্ট বৈধ কিনা।
শ্রীলঙ্কায় যতদিন থাকা হবে তার জন্য যাত্রীর
কাছে পর্যাপ্ত তহবিল আছে কি না প্রাথমিকভাবে ইটিএ ভিসা ৩০ দিনের জন্য ইস্যু করা
হয়। এই ভিসার মূল্য $20 USD বা দুই হাজার 192.10 টাকা (বর্তমানে 1 US ডলার বাংলাদেশে
109.61 টাকার সমান)। এই চার্জ প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ থেকে উদ্ভূত অ্যাপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য। উপরন্তু, শ্রীলঙ্কায় আগমনের পরে বিমানবন্দরে ভিসা সহজেই পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে
খরচ হচ্ছে পঁচিশ (২৫) মার্কিন ডলার বা ২,৭৪০ দশমিক ১৩ টাকা। বারো বছরের কম বয়সী শিশুদের
জন্য কোন চার্জ নেই।
বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম
শ্রীলঙ্কার বন্দরনায়েক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন ডলারের সমমূল্যের
শ্রীলঙ্কান রুপিতে ভিসা ফি জমা দেওয়া যেতে পারে। বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য
শ্রীলঙ্কা যাওয়ার উপায় বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম
তুলনামূলকভাবে কম খরচে শ্রীলঙ্কা যাওয়ার জন্য
ভারত হয়ে যাওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অবশ্য প্রয়োজন হবে ভারতের ভিসা। অন্যদিকে
ভিসা সংক্রান্ত জটিলতায় যেতে না চাইলে সবচেয়ে ভালো পথ ইটিএ ভিসা। এতে বেশি খরচ
হলেও সরাসরি শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোর প্লেন ধরা যায়, যেখানে সময় অনেক কম লাগে। যাওয়া-আসার
টিকিটে খরচ পড়বে ৬৬৯ মার্কিন ডলার (প্রায় ৭৩ হাজার ৩২৬ টাকা)। মাত্র ৩ ঘণ্টা সময়
লাগতে পারে এই বিরতীহীন যাত্রার। আপনি প্লেন ছাড়া রেলপথের মাধ্যমেও কলম্বো থেকে
শ্রীলঙ্কার মধ্যে ঘুরতে পারবেন।
এখানেই শেষ নয়, হাইকিংয়ের সময় আরও দেখা যায়
আবেরদিন ঝরনা এবং সেন্ট ক্লেইয়ারস ঝরনা। শ্রীলঙ্কার এই শহরটি স্থানীয় বর্ণাঢ্য
উৎসব ‘এসালা পেরাহেরা’র জন্য সুপরিচিত। শহরটি গড়ে উঠেছে একটি বিশাল হৃদকে কেন্দ্র
করে।
আর এই হৃদকে ঘিরেই রয়েছে এখানকার জনপ্রিয়
দর্শনীয় স্থানগুলো। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় বুদ্ধের দাঁতের জন্য
বিখ্যাত ধর্মীয় স্থান টুথ রেলিক মন্দির। সেখান থেকে হাঁটা দূরত্বেই পাওয়া যাবে
পেরাডেনিয়ার রয়্যাল বোটানিক্যাল গার্ডেন।
বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা বিমান ভাড়া কত
বাংলাদেশ থেকে সরাসরি শ্রীলংকা যেতে হলে আপনাকে
শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যেতে হবে। কেননা সরাসরি এইরুটে একমাত্র
শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স ই যাতায়াত করে। কিন্তু অনেকেরই অজানা শ্রীলংকান
এয়ারলাইন্সে বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে বিমান ভাড়া কত লাগবে। বাংলাদেশ থেকে
অনেক গুলোই এয়ারলাইন্স যাতায়াত করে বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের টিকিটের মূল্য বিভিন্ন
রকম।
বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা যাওয়ার টিকিটের সর্বনিম্ন
মূল্য, যেকোনো এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে বুক করা হলে খরচ হবে 32,000 টাকা। বাংলাদেশ থেকে
শ্রীলঙ্কায় সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিমান ভাড়া হল 50,000 টাকা, আপনি যে এয়ারলাইনই বেছে নিন
না কেন। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কার ফ্লাইট সম্পর্কে সাম্প্রতিক তথ্য জানতে, এয়ার ওয়েজের
অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান।
শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া
ভ্রমণকারীদের জন্য মালদ্বীপ একটি জনপ্রিয় দেশ।
কারণ মালদ্বীপে সুন্দর সুন্দর পর্যটক কেন্দ্র রয়েছে। মালদ্বীপ দক্ষিণ এশিয়ায়
অবস্থিত ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ। রাজধানীর নাম হলো মালে। শ্রীলংকা টু
মালদ্বীপ বিমান ভাড়া
এ দেশকে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরতম এবং নিচু দেশ
বলা হয়। অনেকেই বিভিন্ন দেশ থেকে মালদ্বীপে ভ্রমণ করতে চলে আসে। এবং শ্রীলংকান
থেকে মালদ্বীপে যাওয়া অনেকটাই সহজ। এবং অনেক কম খরচে যাওয়া যায়। শ্রীলংকা টু
মালদ্বীপ বিমান ভাড়া
প্রত্যেকেই এখন বিমান পথে ব্যবহার করে শ্রীলংকা
থেকে মালদ্বীপ চলে যাচ্ছে। কারণ মালদ্বীপে বিভিন্ন এলাকা ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে
গঠিত। ভ্রমন প্রিয় মানুষরা রয়েছে তারা মালদ্বীপের এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে যায়।
কিন্তু বিমানে শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপ যেতে কত টাকা খরচ হবে এ তথ্য অনেকেই জানেনা।
শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া কত জানতে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
আপনি যদি শ্রীলঙ্কা থেকে মালদ্বীপে যেতে চান তাহলে
বিমান ভাড়ার মোট খরচ চাহিদা অনুযায়ী পরিবর্তিত হবে। ভ্রমণের সময় বিমান ভাড়ার অত্যন্ত
উচ্চ খরচের কারণে। ভাড়া সাধারণত ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে দ্বিগুণ হয়ে যায়। শ্রীলঙ্কা
থেকে মালদ্বীপের ভাড়া-
বিভিন্ন কারণবশত হঠাৎ করেই বিমান ভাড়া উঠানামা
করতে পারে। শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপ যেতে একটু কম খরচ হয়। বর্তমানে কয়েকটি বিমান শ্রীলংকা
থেকে মালদ্বীপের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে। এ বিমান গুলোতে চাহিদার উপর ভিত্তি করে কয়েকটি
ক্যাটাগরিতে টিকিট বিক্রি করে থাকে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সবাই সঠিক বিমান ভাড়া
সম্পর্কে জানা থাকে না। অর্থাৎ আপনি এয়ার এরাবিয়া এয়ারলাইন্সে শ্রীলংকা থেকে
মালদ্বীপ যেতে বিমান ভাড়া খরচ হবে ১২ হাজার টাকা থাকে ২৪ হাজার
টাকা। শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া
মালদ্বীপ যাওয়ার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো
শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স। অন্যান্য বিমানের তুলনায় এ বিমানটি উন্নত থাকায় টিকিট
সংগ্রহ করতে খরচ একটু বেশি পড়ে যায়। প্রতিনিয়ত এই বিমান শ্রীলঙ্কান থেকে
মালদ্বীপের উদ্দেশ্যে চলাচল করে। শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া।
শ্রীলঙ্কার বর্তমান অবস্থা
সাম্প্রতিক সময়ে শ্রীলঙ্কার বর্তমান এই দুর্দশার
সঙ্গে সম্ভবত চীনের নামই সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। ন্যাশ ডেইলি, নাইটফেম,
প্রজেক্টসিন্ডিকেট ইত্যাদি জনপ্রিয় সব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের বানানো ভিডিও দিয়ে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সয়লাব লাখ লাখ শেয়ার কমেন্ট পাচ্ছে।
টুইস্টভরা এসব ভিডিও। তবে এর সাথে চীনের নামই
উচ্চারিত হচ্ছে বেশি। আর এ কারণে অনেকে আবার চীন থেকে ঋণ নিয়ে দেশীয় প্রকল্প
বাস্তবায়নের ঘোরবিরোধী। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব
অনেকে মনে করছেন, চীন শ্রীলঙ্কাকে ইচ্ছে করে
অনেক টাকা ধার দিয়ে ঋণের জালে আবদ্ধ করে ফেলেছে। আর বোকা শ্রীলঙ্কাও বাছবিচার না
করে বিশাল বিশাল অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পগুলো হাতে নিয়ে সেটার মাশুল দিচ্ছে
এখন। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব
১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে কখনো এতটা
দুরবস্থায় পড়েনি দেশটি। বৈদেশিক ঋণের ভারে জর্জরিত শ্রীলঙ্কা। পরিস্থিতি এমন
অবস্থায় ঠেকেছে যে তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি ব্যয় মেটাতে পারছে না। খবরে
বলা হচ্ছে- জিনিসপত্রের দাম এখন আকাশছোঁয়া। কাগজের অভাবে
বর্তমানে শ্রীলঙ্কার অবস্থার এত অবনতী যে তারা
স্কুল পরিক্ষা বাতিল ঘোষণা করেছে তার কারণ, কাগজ আমদানি করার মতো বৈদেশিক মুদ্রা
তাদের কাছে নেই। জালানি তেলের ক্ষেত্রেও বর্তমান অবস্থা আশংকাজনক। তেল সংগ্রহের জন্য
হাজার হাজার মানুষ একটি লাইন তৈরি করে। সংকট মোকাবেলা করার জন্য, জাতীয় সরকার সারা
দেশে গ্যাস স্টেশনগুলিতে সেনা সৈন্য মোতায়েন করেছে। যেহেতু শ্রীলঙ্কার পেট্রোলিয়াম
আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার অভাব রয়েছে।
ইরানের কাছ থেকে জ্বালানি তেল আমদানি বাবদ আড়াই
শ’ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। এর বিনিময়ে প্রতি মাসে পাঁচ মিলিয়ন
ডলারের চা ইরানে রফতানি করবে দেশটি। এভাবে ধীরে ধীরে সে টাকা পরিশোধ করা হবে।
ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪
জুতার দোকানগুলি এমন লোকদের নিয়োগ করে যারা একটু
স্মার্টভাবে কাজ করতে চায়। পুমা এবং নাইকির মতো অসংখ্য বহুজাতিক কোম্পানি রয়েছে। সেলসম্যান
হিসেবে শোরুমে কাজ করা সম্ভব, তবে ইংরেজিতে সাবলীলতা প্রয়োজন।
এখন প্রশ্ন হলো ভিয়েতনামে এতো লোক থাকতে আপনাকে
কেনো এই কাজ দেবে তারা? উত্তর খুবই সহজ, আপনি ফরেইনার দের সাথে ইংলিশে কমিউনিকেশন
করতে পারছেন এটাই কাজ দেয়ার অন্যতম কারণ। তবে এই কাজের বেতন একটু কম ২০০-৩০০ ডলার
মতো বেতন পাবেন যা বাংলাদেশি টাকায় ২৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা মতো।
উপরন্তু, জুতা কারখানার কর্মীরা প্রতি সপ্তাহে
$400 থেকে $500 উপার্জন করে থাকে। কিন্তু Puma এবং Nike কোম্পানিগুলি কতটা সুপরিচিত,
এটি আপনার সাধারণ কারখানা নয়। ভিয়েতনাম এশিয়া মহাদেশের মধ্যে এই ব্রান্ড সেরা। মিলিয়ন
ডলার মূল্যের জুতা সেখানে বিক্রি হয়, এখানে আপনারা জব ভিসায় অনায়াসে কাজ করতে
পারেন।
ভিয়েতনামে সবচেয়ে বেশি কাজ গার্মেন্টস
কোম্পানিতেই হয়ে থাকে। শীতপ্রধান দেশ হবার কারনে সেখানে গার্মেন্টস পন্যের প্রচুর
চাহিদা রয়েছে। আপনার যদি গার্মেন্টস সেক্টরে কাজ করার ইচ্ছা থাকে বা দক্ষতা থাকে
তবে আপনি ভিয়েতনামে গার্মেন্টস ভিসায় যেতে পারেন। এই কাজের বেতন ও গড়ে বাংলাদেশি
টাকায় ৫০-৬০ হাজার মতো হয়ে থাকে।
সব শেষে বলা যায় ভিয়েতনামে গিয়ে আপনি অনায়াসে
চাইলেই ৪০০-৫০০ ডলার বেতনের কাজ করতে পারবেন। ভিয়েতনাম কাজের ভিসা
২০২৪
সরাসরি কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে ভিয়েতনামের
কোম্পানি থেকে একটি আমন্ত্রণ পত্রের প্রয়োজন হবে। তবে মাত্র 2-5% বাংলাদেশি এই সময়ে
অবিলম্বে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করে ভিসা পেয়ে থাকেন; অন্যরা কাজের ভিসার জন্য আবেদন
করার আগে প্রথমে ট্যুরিস্ট ভিসা পান।
এখানে ভিসা পেতে হলে আসল পাসপোর্ট আকারের ফটো, স্বাস্থ্য
রিপোর্টের জন্য ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুলিশের কাছ থেকে ছাড়পত্রের
প্রয়োজন নেই। প্রস্থান সময়ের উপর নির্ভর করে ভিসার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াকরণে প্রায়
দুই মাস সময় লাগবে। বিপরীতে, একটি ট্যুরিস্ট ভিসার প্রক্রিয়াকরণ সম্পূর্ণ হতে দশ
থেকে পনের দিন সময় লাগে।ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪
ট্যুরিস্ট ভিসায়
ভিয়েতনামে আসা ব্যক্তিদের উচ্চ সংখ্যার পরিপ্রেক্ষিতে, প্রথমে এই পারমিটের খরচ নিয়ে
আলোচনা করা যাক। একটি ট্যুরিস্ট ভিসার খরচ এখন দুই লাখ পঞ্চাশ হাজার থেকে দুই লাখ আশি
হাজার টাকা, যা ওয়ার্ক পারমিটের খরচের চেয়ে কম। উপরন্তু, যারা সরাসরি ওয়ার্ক পারমিট
ভিসার অধীনে অন্যদের নিয়োগ দেয় তারা 3 থেকে 4 লক্ষ টাকার মধ্যে খরচ করে থাকে।